ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের জন্য ডিজিটাল মাধ্যমে ক্লাস-3 ডিজিটাল স্বাক্ষর সার্টিফিকেট (DSC) করে দেওয়া হয়। এই ডিজিটাল স্বাক্ষর সার্টিফিকেট (DSC) ১ বছর, ২ বছর বা ৩ বছরের মেয়াদের সাথে উপলব্ধ। ক্লাস 3 DSC এখন ভারতে সব ধরনের লেনদেনের জন্য ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক। ক্লাস 3 ডিজিটাল স্বাক্ষর শংসাপত্র গ্রহণে আপনাকে নির্বিঘ্নে সাহায্য করার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

নিন্মলিখিত বিষয়ে কাজের জন্য আপনার ডিজিটাল সিগনেচার সার্টিফিকেট প্রয়োজন হতে পারে :-

• MCA e-filing

• Income Tax e-filing

• LLP Registration

• GST Application

• Import Export (IE Code Registration)

• Form 16

• CBSE School

• Director's KYC, etc

• e-Tendering

• e-Procurement

• e-Biding

• ICEGATE

• Foreign Trade

• Patent and Trademark e-filing

• Customs e-filing

• e-Auction, etc

কিষান মান্ডি স্কিম আর মাধ্যমে সরকারিভাবে ধান বিক্রি করার জন্য রেজিস্ট্রেশন করার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট গুলি লিখে দোআ হল।

• কৃষকের ছবি

• মোবাইল নম্বর

• আধারের সঙ্গে যুক্ত থাকা মোবাইল নম্বর

• ভোটার কার্ড

• আধার কার্ড

• পর্চা

• ব্যাঙ্ক পাশবই

• সরকারি চাকরির নিয়োগের অনলাইন ফর্ম ফিলাপ

• ইন্টারন্যাশনাল পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন (নতুন ও রিনিউ)

• প্যান কার্ড (নতুন ও সংশোধন)

• স্কুল/কলেজে ভর্তির অনলাইন ফর্ম ফিলাপ

• শিক্ষার্থীর (আবেদনকারী) পাসপোর্ট ছবি

• শিক্ষার্থীর অভিভাবকের (সহ-আবেদনকারী) পাসপোর্ট ছবি

• শিক্ষার্থীর (আবেদনকারী) স্বাক্ষর

• শিক্ষার্থীর অভিভাবকের (সহ-আবেদনকারী) স্বাক্ষর

• শিক্ষার্থীর প্যান কার্ড (প্যান কার্ড না থাকলে ফর্ম ফিলাপের সময় নির্দিষ্ট আন্ডারটেকিং ফর্ম ফিলাপ করে আপলোড করতে হবে)

• শিক্ষার্থীর আধার কার্ড (আধার কার্ড না থাকলে মাধ্যমিকের এডমিট কার্ডে থাকা রোল নং দিতে হবে).

• শিক্ষার্থীর জন্ম তারিখের প্রমান হিসাবে (জন্ম সার্টিফিকেট / আধার কার্ড ইত্যাদি).

• শিক্ষার্থীর ব্যাঙ্ক এক্যাউন্ট

• শিক্ষার্থীর অভিভাবকের (সহ-আবেদনকারী) প্যান কার্ড

• শিক্ষার্থীর অভিভাবকের (সহ-আবেদনকারী) ঠিকানার প্রমান হিসাবে যেকোনো একটি ডকুমেন্ট আধার কার্ড / ড্রাইভিং লাইসেন্স / ইলেকট্রিসিটি বিল / ভোটার কার্ড

• শিক্ষার্থীর অভিভাবকের (সহ-আবেদনকারী) ব্যাঙ্ক এক্যাউন্ট

• ভর্তির রশিদ : যে কোর্সে ইতিমধ্যে পড়াশোনা করছেন বা সম্প্রতি ভর্তি হয়েছে এবং লোন নিতে চান সেই কোর্সে ভর্তির রশিদ

• ফী স্ট্রাকচার : যে কোর্সে ইতিমধ্যে পড়াশোনা করছেন বা সম্প্রতি ভর্তি হয়েছে এবং কোর্সটি করার মোট খরচ কত সেই সংক্রান্ত হিসাব নিয়ে একটি ডকুমেন্ট যা আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রসপেক্টস এ পাওয়া যেতে পারে অথবা আপনার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল লেটারহেড প্রকাশ থাকতে হবে

• শিক্ষার্থীর (আবেদনকারী) বর্তমানে পাঠরত কোর্সের যোগ্যতামান হিসাবে শেষ উত্তীর্ণ হওয়া কোর্সের রেজাল্ট বা সার্টিফিকেট।

-

#Note:- সাধারণত উপরোক্ত ডকুমেন্ট গুলি হলেই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের আবেদন জমা করা যাবে তবে কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে নিন্মলিখিত ডকুমেন্ট গুলিও প্রয়োজন হতে পারে।

* শিক্ষার্থীর অভিভাবকের (সহ-আবেদনকারী) শেষ দুই বছরের ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন (ITR) (যদিও এটি আবশ্যক নয়)।

* শিক্ষার্থীর অভিভাবকের (সহ-আবেদনকারী) অ্যাসেট ও লাইব্যাবিলিটি ডকুমেন্ট (যদিও এটি আবশ্যক নয়)।

ই-শ্রম রেজিস্ট্রেশন এর জন্য কি কি লাগবে ?

আধার কার্ড, মোবাইল নাম্বার (মোবাইলে ওটিপি আসবে, মোবাইল সঙ্গে নিয়ে আসা প্রয়োজন), ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এর বিবরণ। এছাড়াও নমিনি এর বিবরণ (নমিনির নাম, শ্রমিকের সঙ্গে সম্পর্ক, নমিনির জন্ম তারিখ ইত্যাদি) এবং NCO তালিকা অনুযায়ী শ্রমিক যে ক্ষেত্রে কাজ করেন তার বিবরণ প্রয়োজন হবে।

এছাড়াও ই-শ্রম রেজিস্ট্রেশনের বিষয়ে যেগুলি জেনে রাখা দরকার :-

• ই-শ্রম এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে গেলে, শ্রমিকের বয়স সীমা ১৬ থেকে ৫৯ বছর এর মধ্যে হতে হবে।

• আধারে মোবাইল নং রেজিস্টার্ড থাকলে ভালো, না হলেও ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে।

• একটি মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে সর্বাধিক ৩ জনের জন্যে ই-শ্রম রেজিস্ট্রেশন করা যাবে।

• নমিনি প্রাপ্তবয়স্ক না হলে, নমিনির বিবরণ সহ অতিরিক্ত একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের বিবরণ প্রয়োজন হবে।

• ই-শ্রমের জন্য রেজিস্ট্রেশন করলে আপনি Ministry of Labour and Employment এর থেকে WhatsApp বার্তা পেতে পারেন।

• আপনার ই-শ্রম রেজিস্ট্রেশন সফল হলে আপনি ইউনিভার্সাল অ্যাকাউন্ট নম্বর (UAN) সহ ই-শ্রম কার্ড পাবেন এবং মোবাইলে বার্তা পাবেন।

• গাড়ীর ইন্সুরেন্স

• মোবাইল ইন্সুরেন্স

• হেলথ ইন্সুরেন্স

• মোবাইল ইন্সুরেন্স

ছোট আইডি কার্ড থেকে শুরু করে, 6X8, A4, A3 মাপের ডকুমেন্ট এর প্লাস্টিক ল্যামিনেশন করে দেওয়া হয়।

• ফ্লাইট টিকিট : দেশীয় ও আন্তর্জাতিক উড়ানের টিকিট অনলাইনে বুকিং করা হয়।

• রেল টিকিট : আইআরসিটিসি এজেন্সী দ্বারা ভারতীয় রেলের টিকিট বুকিং করা হয়।

• বাস টিকিট

• HDFC ব্যাঙ্কের সেভিংস ও কারেন্ট অ্যাকাউন্ট খোলা। আপনার আধারে মোবাইল নম্বর সংযুক্তথাকলে সঙ্গে সঙ্গেই অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে।

• HDFC ব্যাঙ্কের মাধ্যমে ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা

• HDFC ব্যাঙ্কের মাধ্যমে টু-হুইলার লোন, পার্সোনাল লোন, হোম করানো হয়

• PVC আধার (UIDAI থেকে অনলাইনে অর্ডার করে দেওয়া হয়

• অনলাইনে ই-আধার ডাউনলোড (মোবাইল নম্বর সংযুক্ত থাকতে হবে)

• আধার রিপ্রিন্ট (আধার কার্ড হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে পোস্টের মাধ্যমে অরিজিনাল আধার পেয়ে যাবেন)

• আধার অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং (আধার সেবা কেন্দ্র থেকে আধারের কোনো কাজ করানোর জন্য)

• কালার ও সাদাকালো প্রিন্টআউট

• ভিসিটিং কার্ড, পোস্টার, ফ্লেক্স ব্যানার

• পেনশন প্রাপকদের অনলাইনে ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট করানো হয়। (লাইফ সার্টিফিকেট বানানোর জন্য পেনশনার কে নিজেকে উপস্থিত থাকতে হবে। সঙ্গে আনতে হবে মোবাইল, আধার কার্ড, PPO নম্বর, পেনশন ব্যাঙ্ক পাসবই)